কোম্পানী কি ও কোম্পানী গঠন বিষয়ক বিস্তারিত আলোচনা

কোম্পানী কি ও কোম্পানী গঠন বিষয়ক বিস্তারিত আলোচনা।

Table of Contents

কোম্পানী কি ও কোম্পানী গঠন বিষয়ক বিস্তারিত আলোচনা

কোম্পানী কি?

কোম্পানী হচ্ছে বানিজ্যিক উদ্দেশ্যে গঠিত একটি বিধিবদ্ধ সংস্থা। যার উদ্দেশ্যে হচ্ছে ব্যাবসা পরিচালনা ও মুনাফা অর্জন। তা নিজেদের মধ্যে বন্টন করা হউক বা না হউক।

কোম্পানী কয় ধরনের হতে পারে?

নানাবিধ বৈশিষ্ঠের আলোকে বিভিন্ন রকম কোম্পানী হতে পারে। তবে পুজিবাজারের সাথে সম্পৃক্ততার ভিত্তিতে ২ ধরনের কোম্পানিই রয়েছে। যাহাঃ

১। পাবলিক লিমিটেড কোম্পানী

২। প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানী।

লিমিটেড কোম্পানীঃ

লিমিটেড কোম্পানী বলতে আমরা যা বুঝি তা হলো, যেখানে প্রত্যেক শেয়ার হোল্ডার বা অংশীদারের দায় সীমাবদ্ধ ও লিমিটেড থাকবে। তেমনিভাবে শেয়ার হোল্ডারের শেয়ার সংখ্যার উপর ভিত্তি করে তার মুনাফা প্রাপ্তি ও লোকসানের হিসাব নির্ধারন করা হবে। একক ভাবে কাউকেই পূর্ন দায়ভার গ্রহন করতে হয় না। প্রত্যেক শেয়ারহোল্ডার তার শেয়ার সংখ্যা মোতাবেক প্রত্যেকটি বিষয়ে দায়বদ্ধ।


উদাহরন স্বরুপ ধরা যায়, একটি লিমিটেড কোম্পানী (প্রাইভেট/ পাবলিক) ১০০/- টাকা বিনিয়োগ করে ৯০ টাকা বিক্রয় করল। এক্ষেত্রে কোম্পানীর ১০ টাকা ক্ষতি হল। কোম্পানীর শেয়ারার যদি ১০ জন হয় তাহলে উক্ত ১০ টাকা ক্ষতির সমান ভাগ/ শেয়ার সংখ্যা মোতাবেক হিসাবান্তে প্রত্যেক শেয়ার হোল্ডারকেই গ্রহন করতে হবে।
লিমিটেড কোম্পানীকে সাধারনত ২ টি ভাগে ভাগ করা যায়।

১। পাবলিক লিমিটেড কোম্পানীঃ

পাবলিক লিমিটেড কোম্পানী হচ্ছে ঐ প্রকার লিমিটেড কোম্পানী যেখানে সর্বনিন্ম শেয়ার হোল্ডার হল ৭ জন। এবং সর্বোচ্চ শেয়ারহোল্ডার কোন সীমা নেই। অর্থাৎ যথাযথ নিয়মনীতি অনুসরন করে ও নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমতি নিয়ে যেকোন সংখ্যক শেয়ার ইস্যু করা যায়।

২। প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানী কিঃ

পাবলিক লিমিটেড কোম্পানী হচ্ছে ঐ প্রকার লিমিটেড কোম্পানী যেখানে সর্বনিন্ম শেয়ার হোল্ডার হল ২ জন। এবং সর্বোচ্চ শেয়ারহোল্ডার ৫০ জন। এর বেশি শেয়ারহোল্ডার নিতে হলে প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানীকে পাবলিক লিমিটেড কোম্পানীতে রুপান্তরিত হতে হয়।

পাবলিক ও প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানীর মধ্যে পার্থক্যঃ

১. শেয়ার সংখ্যাঃ পাবলিক লিমিটেড কোম্পানীর সর্বোচ্চ শেয়ারহোল্ডার সংখ্যা অসীম ও সর্বনিন্ম শেয়ারহোল্ডার সংখ্যা ৭ জন। এবং প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানীর ন্যুনতম শেয়ারহোল্ডার সংখ্যা ২ জন ও সর্বোচ্চ শেয়ারহোল্ডার সংখ্যা ৫০ জন।


২. শেয়ার হস্তান্তর/ শেয়ার বিক্রিঃ প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানীর শেয়ার হস্তান্তরে বিধিনিষেধ থাকলেও পাবলিক লিমিটেড কোম্পানীর শেয়ার হস্তান্তর কিংবা বিক্রিতে শেয়ার হস্তান্তর স্বাধীন। প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানীতে বিদ্যমান শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যেই কারও কাছে শেয়ার হস্তান্তর কিংবা বিক্রয় করতে হয়। কিন্তু পাবলিক লিমিটেড কোম্পানীতে বিদ্যমান শেয়ারহোল্ডার অথবা বাইরের যে কারও কাছেও শেয়ার হস্তান্তর কিংবা বিক্রয় করা যায়।


৩. জনসাধারনের কাছে শেয়ার কিংবা বন্ড বিক্রয়ঃ পাবলিক লিমিটেড কোম্পানীতে জনসাধারনের কাছে শেয়ার কিংবা বন্ড কিংবা ঋনপত্র বিক্রয়ের সুযোগ রয়েছে । অন্যদিকে প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানীতে জনসাধারনের কাছে শেয়ার, বন্ড কিংবা ঋনপত্র বিক্রয়ের সুযোগ নেই।

কোম্পানীর গুরুত্বপূর্ন পদসমূহঃ

একটি কোম্পানীতে ২টি পদ থাকা বাধ্যতামুলক
১। চেয়্যারম্যান (Chairman)
২। ব্যাবস্থাপনা পরিচালক (ম্যানেজিং ডিরেক্টর), এমডি (Managing Director)
যদি কোম্পানীর সদস্যসংখ্যা বেশি হয় সেক্ষেত্রে আরও পদ থাকতে পারে। যেমন
৩। সহ- সভাপতি (Vice Chairman)
৪। প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (Chief Executive Officer)
৫। উপ ব্যাবস্থাপনা পরিচালক (Deputy Managing Director)
৬। নির্বাহী পরিচালক (Executive Director)
৭। অর্থ পরিচালক (Finance Director)
৮। বিপনন পরিচালক (Marketing Director)

কোম্পানী সম্পর্কিত কিছু বিষয়ের ধারনাঃ

অংশীদার/ শেয়ারহোল্ডার (Share Holder)ঃ যারা একটি কোম্পানীতে শেয়ার হবেন বা টাকা বিনিয়োগ করে অংশীদারী মালিক হবেন ও শেয়ার অনুপাতে লাভ ও লোকসান ও দায়ভার গ্রহন করবেন তারাই হল অংশীদার বা শেয়ারহোল্ডার। একটি প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানীতে ১-৫০ জন পযন্ত অংশীদার/ শেয়ারহোল্ডার হতে পারবেন। এবং একটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানীতে সর্বনিন্ম ৭ জন থেকে যেকোন সংখ্যক পরিমান অংশীদার/ শেয়ারহোল্ডার হতে পারবেন।


চেয়্যারম্যান (Chairman)ঃ সাধারনত অংশীদার/ শেয়াহোল্ডারদের মধ্য থেকে একজন চেয়্যারম্যান মনোনিত হন। তিনি কোম্পানীর বোর্ড মিটিংগুলোতে সভাপতিত্ব করেন এবং প্রয়োজনে মিটিংয়ে ভোট প্রদান করেন।


ম্যানেজিং ডিরেক্টর/ ব্যাবস্থাপনা পরিচালক (Managing Director)ঃ ডিরেক্টরস/ পরিচালকদের মধ্য থেকে একজনকে ম্যানেজিং ডিরেক্টর/ ব্যাবস্থাপনা পরিচালক হয়ে থাকেন। একজন ব্যাবস্থাপনা পরিচালক কোম্পানীর সকল সিদ্ধান্ত গ্রহনের ক্ষমতা রাখেন। সাধারনত অংশীদারগনের মধ্যে যার শেয়ারের পরিমান বেশি থাকে তিনিই ম্যানেজিং ডিরেক্টর হয়ে থাকেন। এবং তিনি সম্পূর্ন প্রতিষ্টান পরিচালনার গুরুদায়িত্ব পালন করেন।


ডিরেক্টরস/ পরিবচালকবৃন্দ (Directors)ঃ সাধারনত অংশীদার/ শেয়াহোল্ডারদের মধ্য থেকে ২-৫ জন ডিরেক্টর বা পরিচালক হয়ে থাকেন। এবং এই ডিরেক্টরদের মধ্য থেকে সাধারনত ৩-৫ জন ডিরেক্টর নিয়ে গঠিত বোর্ড কে বলা হয় বোর্ড অব ডিরেক্টরস বা পরিচালনা পর্ষদ (Board of Directors)। ডিরেক্টরসগন বোর্ড মিটিংয়ে অংশগ্রহন করেন ও প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত গ্রহন করে থাকেন।


অনুমোদিত মুলধন/ অথরাইজড ক্যাপিটাল (Authorized Capital)ঃ কোন কোম্পানী ভবিষ্যতে কত টাকা বিনোয়গ করতে চায় বা কত টাকা নিতে চায় তাই হল ঐ কোম্পানীর অথরাইজড ক্যাপিটাল।


পেইড আপ ক্যাপিটালঃ কোন প্রতিষ্ঠান যত টাকা দিয়ে কোম্পানীর যাত্রা শুরু করবে তা হল ঐ কোম্পানীর পেইড আপ ক্যাপিটাল।


মেমোরেন্ডাম অব এসোসিয়েশন (Memorandum of Associations)ঃ মেমোরেন্ডাব অব এসোসিয়েশন হল এমন একটি দলিল যেখানে উল্ল্যেখ থাকবে একটি কোম্পানী কি কি কাজ করবে।


আর্টিকেলস অব এসোসিয়েশন (Articles of Association)ঃ আর্টিকেল অব এসোসিয়েশন হল এমন একটি দলিল যেখানে উল্ল্যেখ থাকবে একটি কোম্পানী কিভাবে কাজ করবে তার বিধিসমূহ।

কোম্পানী প্রোফাইলঃ

একটি কোম্পানী প্রোফাইল বলতে বুঝায় যার মধ্যে একটি কোম্পানী সম্পূর্ন ধারনা পাওয়া যায়। কোম্পানীটি বর্তমান অবস্থান, ভবিষ্যত পরিকল্পনা, শেযারহোল্ডার সংখ্যা, মোট শেয়ারের পরিমান, সবকিছু। ধরুন একজন ব্যাক্তি আপনার কোম্পানীর শেয়ার হতে চায়। তখন তিনি আপনার কোম্পানীর সম্পর্কে জানতে আপনার নিকট কোম্পানীর প্রোফাইল দেখতে চাইতে পারে।

কিংবা আপনি কোন ব্যাক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠানের সাথে ব্যাবসা করতে চাইলে, কিংবা কোন এসোসিয়েসনের সদস্য হতে চাইলে তারা আপনার কোম্পানি সম্পকে সম্মক ধারনা নিতে আপনার কোম্পানীর প্রোফাইল চাইতে পারে। সুতরাং একটি কোম্পানীর প্রোফাইল একটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন বিষয়। এটি আপনার কোম্পানীর দর্পন হিসেবে কাজ করবে। একটি কোম্পানী প্রোফাইলে কি কি বিষয় থাকা উচিত নিন্মে তা আলোচনা করা হল।

একটি কোম্পানী প্রোফাইলে যা যা থাকতে হয়ঃ

১। কোম্পানীর নাম, পূর্ন ঠিকানা, ব্যাবসার ধরন, ও কোম্পানীর লোগো।
২। একক মালিকের নাম অথবা যৌথ মালিকানায় মালিকের নাম, ঠিকানা, ছবি ও স্বাক্ষর।
৩। কোম্পানীর ফোন নাম্বার/ মোবাইল নাম্বার, ইমেইল এবং ওয়েবসাইট এড্রেস।
৪। কোম্পানীর বৈধ ডকুমেন্টসঃ যেমন- ট্রেড লাইসেন্স, টিন সার্টিফিকেট, ভ্যাট, কোম্পানী রেজিষ্ট্রেশন এর তথ্য ও অনুলিপি।
৫। আপনার ব্যাবসার উদ্দেশ্য ও ভবিষ্যত পরিকল্পনা, ব্যাবসার বয়স, কার্যপ্রনালী ও সফলতার বিবরন।
৬। কোম্পানীর কর্মী সংখ্যা, তাদের বেতন ভাতাদি, যোগ্যতা, যোগগদানের তারিখ ও পদবী।
৭। আপনার কোম্পানী প্রতি আকৃষ্ট করতে প্রয়োজনীয় তথ্যচিত্র ও স্থিরচিত্র/ ছবি।
৮। কোম্পানী ও কোম্পানীর বিভিন্ন কার্যক্রমের ছবি।
৯। কোম্পানীর কোন সফলতার জন্য পুরষ্কৃত হয়ে থাকলে তার ছবি।
১০। কোম্পানীর সেবা ও পন্যসমূহের বিবরন, ভিডিও ও ছবি।
১১। যেসকল সংস্থা বা এসোসিয়েসনের সদস্যপদ রয়েছে তার বিবরন।
১২। ব্যাংক হিসাবের বিবরন। যেমন- কোন ব্যাংক, শাখার নাম, একাউন্ট নাম, একাউন্ট নাম্বার ইত্যাদি।
১৩। ব্যাবসার নীতি পলিসিঃ যেমন ইতিবাচক দিকসমূহ, টার্গেটেড গ্রুপ, বর্তমান অবস্থান ও পরিস্থিতি ইত্যাদি।
১৪। কাস্টমার সন্তুষ্টির রিভিও/ গল্প।
১৫। অন্য যে সকল প্রতিষ্ঠিত সুনামধন্য প্রতিষ্ঠানের সাথে কাজ করা হয়েছে তার বর্ননা ও তথ্য প্রমান।
১৬। সাকসেস কেস হিস্ট্রি।
১৭। বড় বড় প্রোজেক্ট সমূহের সংক্ষিপ্ত বর্ননা।
১৮। মার্কেটিং পলিসি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা।
১৯। বিজ্ঞাপন সমূহের ধারনা ও নমুনা।
২০। উদ্দোক্তার ব্যাক্তিগত লিখিত বিবৃতি। উদ্দোক্তার স্বপ, পরিকল্পনা, অভিজ্ঞতা, লক্ষ উদ্দেশ্য ও দায় দায়িত্বের বর্ননা থাকবে।
২১। বাজার ব্যাবস্থার সার্বিক বিশ্লেষন।
২২। বিদেশী বা বিশেষ কোন ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠান কোম্পানী সম্পর্কে কোন মন্তব্য করলে কিংবা পত্রিকায় কোন খবর প্রচারিত হলে তার প্রমান ও পত্রিকা কাটিং সংগ্রহে রাখা।
২৩। সেবা, মান ও সচ্ছতা নিশ্চিত কল্পে গৃহীত পদক্ষেপ সম্পর্কে সচ্ছ ধারনা।
২৪। আর্থিক পলিসি- বিনিয়োগে লাভ, ক্ষতি, আয়-ব্যায় পূরন সম্পর্কিত তথ্যাদি।
২৫। অফিসিয়াল ডায়াগ্রাম।
২৬। ব্যাক্তিগত ও কোম্পানীর নিয়মিত ভ্যাট, ট্যাক্স ও অন্যন্য করাদি পরিশোধের সচ্ছতার প্রমানাদি।
২৭। সামাজিক বিভিন্ন উন্নয়নমুলক ও গঠনমুলক কর্মকান্ডের বিবরন।
২৮। ভবিষ্যত পরিকল্পনার একটি স্বচ্ছ বিবরন।
২৯। ব্যাবস্থাপনা কৌশল, কর্মী ব্যবস্থাপনা, মানবসম্পদ উন্নয়ন সম্পর্কিত বিস্তারিত আলোচনা।

একটি আকর্ষনীয় প্রোফাইল তৈরিতে যেসব বিষয় অবশ্যই খেয়াল রাখা উচিতঃ

১। আর্কষনীয় কভার পেজ ও ইনার পেজ।
২। প্রোফাইলটি অবশ্যই রঙ্গীন হওয়া উচিত।
৩। ভালো মানের কাগজ এবং উৎকৃষ্ট মানের প্রিন্ট হওয়া উচিত।
৪। ভালো মানের ও রুচিশীল বাধাই হওয়া উচিত।
৫। প্রয়োজনীয় ছবি, ভিডিও, স্থির চিত্র অবশ্যই ভালো মানের ও স্পষ্ট হওয়া উচিত।
৬। ভিডিও ম্যাটারগুলো আপনার ওয়েবসাইটে থাকলে তার লিংক সংযোজন করে দিতে হবে। যেন সহজেই দেখা যায়। অথবা ভিডিও দৃশ্যগুলো আলাদা করে সিডি কিংবা পেনড্রাইভে করে দেওয়া যেতে পারে।
৭। প্রয়োজনীয় গ্রাফিক্স, স্থিরচিত্র, ডায়াগ্রাম, ইলোস্ট্রেশন সংযোজন করতে হবে।
৮। সুন্দর এবং সাবলীল ও সহজে বোধগম্য ভাষা ব্যাবহার করা উচিত।
৯। কোন মিথ্যা তথ্য কোন ভাবেই প্রদান করা উচিত নয় তেমনি ভাবে সত্য কোন তথ্য অতি রঞ্জিত করাও উচিত নয়।
১০। সম্পূর্ন তথ্য ও বিবরনের একটি সুন্দর সুচিপত্র থাকা উচিত। যেন সহজেই খুজে পাওয়া যায়।
১১। অপ্রয়োজনীয় ও বাড়তি তথ্য প্রদান থেকে বিরত থাকা উত্তম।
১২। প্রতি পাতায় পাতায় দৃশ্যমান স্থানে পৃষ্টা নাম্বার ব্যাবহার করতে হবে।
১৩। লেখা অবশ্যই স্পষ্ট হওয়া উচিত ও লাইন স্পেস যথেষ্ট হওয়া উচিত।
১৪। আর্থিক বিষয়গুলো সহজবোধ্য ও স্পষ্ট ভাবে তালিকা/ ডায়াগ্রাম করে দেওয়া উচিত।
১৫। জরুরী যোগাযোগের জন্য ইমেইল এড্রেস, ফোন নাম্বার, মোবাইল নাম্বার থাকা উচিত।
১৬। প্রোফাইলটি অবশ্যই সুন্দরভাবে খামে ভরে প্রেরন করতে হবে। যেন প্রথমে দেখাতেই ভাল লাগা কাজ করে।

কোম্পানী কি ও কোম্পানী গঠন বিষয়ক বিস্তারিত আলোচনা।

কোন ধরনের মতামত, পরামর্শ কিংবা কোন জিজ্ঞাসা কমেন্ট কিংবা মেসেজে জানাতে পারেন। ধন্যবাদ সবাইকে।

আইন বিষয়ে আরোও ব্লগ পড়তে ভিজিট করুন

প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানী গঠন ও নিবন্ধন পদ্ধতি ও খরচ

আমাদের ফেসবুক পেজ- আইনের আশ্রয়

ইউটিউব চ্যানেল- ইউটিউব

(বিঃ দ্রঃ) কোন ধরনের কপরিাইট পাইরেসি আমাদের কাম্য নয়। আমাদের দেয়া তথ্য ও প্রতিকার সম্পূর্ন শিক্ষা ও সচেতনতামুলক মাত্র, কেউ ইহাকে আইনগত মতামত বা পরার্মশ রূপে ব্যবহার করলে তাহার দায় সর্স্পূণ ব্যাক্তিক বটে)

1

Law Article

প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানী গঠন ও নিবন্ধন পদ্ধতি ও খরচ

প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানী গঠন ও নিবন্ধন পদ্ধতি ও খরচ

ব্যাবসার পূর্নাঙ্গতা প্রদানের জন্য ভাবছেন প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানী গঠন করবেন ও নিবন্ধন বা রেজিষ্ট্রেশন করবেন। তাহলে প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানী নিবন্ধনে আপনাকে আগেই ভাবতে হবে কিছু

আরও পড়ুন...
সাইবার বুলিং কি এবং প্রতিকার

সাইবার বুলিং কি এবং প্রতিকার। সাইবার ক্রাইম এর শাস্তি কি। WHAT IS CYBER BULLYING AND REMEDIES.

সাইবার বুলিং কি? সাইবার বুলিং হচ্ছে একধরনের সাইবার অপরাধ। বর্তমান সময়ে এ অপরাধ ব্যাপকভাবে বিস্তার লাভ করছে। সাধারন অর্থে বুলিং বলতে আমরা বুঝি দুইজন মানুষের

আরও পড়ুন...
২০২২-২০২৩ বাজেট

২০২২-২০২৩ বাজেট এ কোন মন্ত্রনালয় কত বরাদ্দ পাচ্ছে

২০২২-২০২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট আজ ৯ জুন, ২০২২ উত্থাপন করেন মাননীয় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। উক্ত প্রস্তাবনায় জানা গেছে বাংলাদেশের ৬২ টি মন্ত্রনালয়

আরও পড়ুন...